New York Bangla Life
বাংলাদেশবিশেষ প্রতিবেদন

হাসিনা সরকারের পতন: এক দিনেই প্রমাদ গুনছে বাংলাদেশ!

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ-জামান বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকের পর প্রথম যে নামটি নিয়েছেন, সেটি হল জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। বৈঠকে মামুনুল হক থাকার অর্থ, ক্ষমতার অংশীদার হচ্ছে হেফাজতে ইসলামও।

১৬ বছর ক্ষমতায় থাকার পর শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে বাংলাদেশ ছেড়ে যাওয়ার পর প্রাথমিকভাবে উল্লাসে ফেটে পড়েছিল বহু মানুষ। কিন্তু উচ্ছ্বসিত মানুষদেরই কয়েক ঘণ্টার মধ্যে প্রমাদ গুনতে হচ্ছে।

দেশে কোনো সরকার নেই। থানায় থানায় হামলা করে পুলিশ হত্যা, বাকিরা প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে যাওয়ার পর পুলিশ প্রশাসন বলতেও কোনো কিছু অবশিষ্ট নেই। অন্তত দুটি জেলায় কারাগারে হামলা করে সব বন্দিকে বের করে নেওয়া হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সংসদ আর গণভবনের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র তছনছ করা হয়েছে।

দ্রুততম সময়ের মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন নতুন সরকার গঠনের ঘোষণা এসেছে, কিন্তু যাদের সঙ্গে বৈঠক করে এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে তারা কোন আইনি কর্তৃত্ববলে সরকার গঠনের আলোচনা বা বিবেচনায় থাকবে পারেন, সেসব প্রশ্ন করার কোনো সুযোগও এই মুহূর্তে দেশে নেই।

নিষিদ্ধ করার এক সপ্তাহ যেতে না যেতেই ফিরে এসেছে জামায়াত-শিবির। সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ-জামান বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকের পর প্রথম যে নামটি নিয়েছেন, সেটি হল জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। সেই বৈঠকে আরও ছিলেন হেফাজতে ইসলামের আলোচিত নেতা মামুনুল হক। ছিলেন চরমোনাইয়ের পীর ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির ফয়জুল করীম।

বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোর নেতারা যেমন ছিলেন, তেমনি ছিলেন আওয়ামী লীগের সঙ্গে চারটি নির্বাচনে জোট অথবা সমঝোতা করে সংসদে আসা জাতীয় পার্টিও। কিন্তু সেই বৈঠকে ছিল না আওয়ামী লীগ বা তার সঙ্গে জোটবদ্ধ কেউ।

এত বছর আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তারা বিরোধীদেরকে বাদ দিয়ে কেবল নিজেরা সাজানো নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসছে। এবার তো আওয়ামী লীগের বিরোধী থাকা ডান, বাম সব এক হয়ে আওয়ামী লীগ ও তার সঙ্গে থাকা দলগুলোকে ঝেটিয়ে বিদায় করার ব্যবস্থা করেছে।

তবে যে সরকার হতে যাচ্ছে, সেটি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মেনে নেবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। সমন্বয়কদের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে রাজপথে থাকার আহ্বান জানিয়ে বলা হয়েছে, তাদের মত না দিয়ে সরকার চালানো যাবে না।

আনন্দবাজারের খবর সত্য হলে শেখ হাসিনাকে আসলে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে, পাশাপাশি দেশ ছাড়তেও। কারণ, তাকে ৪৫ মিনিট সময় দেওয়া হয়েছিল, এরপর ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করে একটি সামরিক হেলিকপ্টারে তুলে দেওয়া হয়।

শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পরপর গণভবন দিয়ে লুটতরাজ শুরু হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সংসদ ভবন, বাদ যায়নি কিছুই। নিরীহ একটি হরিণ ছানাকে তাড়া করার যে ভিডিও প্রকাশ হয়েছে, তা দেখে যে কারো মনে মায়া লাগবে।

এরপর শুরু হয় আক্রমণ। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য বা নেতাদের বাড়িঘরে হামলা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ মামুলি ব্যাপার হয়ে গেছে।

সবচেয়ে বড় কথা এই মুহূর্তে পুলিশ বাহিনী বলতে দেশে কিছু নেই, ফায়ার সার্ভিস অকার্যকর, ফলে কোনো অপরাধ হলে ঠেকানোর কেউ নেই। ছিনতাই, চুরি, ডাকাতি হতে থাকলে প্রতিহত করার কোনো সুযোগ নেই।

সত্যিকার অর্থে এই মুহূর্তে দেশে কোনো নিরাপত্তা নেই, আইনশৃঙ্খলা বলতে কিছু নেই।

বরিশাল-১ আসনের সংসদ সদস্য আবুল হাসনাত আবদুল্লাহর বাসায় আগুন দেওয়ার পর কাউকে বের হতে দেয়া হয়নি। তিনটি মরদেহ পরে পাওয়া গেছে, যেগুলো নারী না পুরষের, সেগুলো বোঝারও উপায় ছিল না।

সবচেয়ে বেশি আক্রোশ যেন ঝরে পড়েছে স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি। তার ছবি, তার ম্যুরাল, তার ভাস্কর্য ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়, তার আগে ‘নারায়ে তাকবীর, আল্লাহু আকবার স্লোগান’ ধরা হয়। সংসদ ভবনে ঢুকেও এই স্লোগান দেওয়া হয়েছে।

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে জুতার মালা পরিয়ে রশি দিয়ে টেনে নামানো হয়েছে, সব ম্যুরাল ভেঙে দেওয়া হয়েছে এক রাতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বোপার্জিত স্বাধীনতা তছনছ করা হয়েছে। হেফাজতে ইসলামের নেতারা বলেছেন, দেশে কোনো ভাস্কর্য থাকবে না।

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের যে বাড়ি থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামের নির্দেশনা এসেছে পুড়িয়ে ছারখার করে দেওয়া হয়েছে সেই বাড়ি। কয়েকটি দেয়াল ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট নেই।

থানায় থানায় যে হামলা হয়েছে, তা ছিল নৃশংস। উত্তরা থানায় আগুন ধরিয়ে দিয়ে পুলিশদেরকে ধরে ধরে হত্যার পর রশিতে ঝুলিয়ে রাখার যে ছবি ফেসবুকে পাওয়া গেছে, তা যে কোনো বিবেকবান মানুষের গা শিউরে দেবে।

যাত্রাবাড়ী থানার কত পুলিশ সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে, সেই সংখ্যাটিও কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছে না। সাভার, আশুলিয়ার সব থানাতেও আক্রমণ হয়েছে একইভাবে।

আওয়ামী লীগের কোনো সংসদ সদস্যের বাড়ি আক্রমণ ও আগুন দেয়া থেকে বাকি আছে কি না, সেটিও নিশ্চিত করে বলা যায় না।

দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ধানমন্ডির কার্যালয়, এমনকি শেখ হাসিনার প্রয়াত স্বামী ওয়াজেদ মিয়ার বাসভবনে লুটপাট ও আগুন দিয়ে অঙ্গার করে ফেলা হয়েছে।

কোটা নিয়ে আন্দোলনের মধ্যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার পর সরকারের তরফে বারবার বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনুপ্রবেশ করেছে তৃতীয় পক্ষ। এই তৃতীয় পক্ষ কারা, তা জামায়াতের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবির নিজেই স্পষ্ট করেছে।

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে তারা বলেছে “বৈষম্যবিরোধী এই মহাযাত্রায় ছাত্রসমাজের প্রিয় সংগঠন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিতে এতটুকুও কার্পণ্য করেনি। কোটা সংস্কার থেকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন এবং এক দফা আন্দোলনের প্রতিটি ধাপে ছাত্রশিবির নিজের ব্যানারকে, দলীয় প্রচারকে ও নিজস্ব ইমেজকে স্যাক্রিফাইস করে প্রতিটি আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে, ইনশাআল্লাহ।”

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ৯০ দিনের মধ্যে দেশে নির্বাচন হবে, তার আগে রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দেবেন। এরপর জাতির উদ্দেশে ভাষণে এসে রাষ্ট্রপতি হুবহু এই কথাটিই বলেন, কিন্তু সে সময় পেছনে দাঁড়িয়েছিলেন উর্দি পরা তিন জন।

সরকার পতনের পর ছাত্র জনতার উল্লাসের মধ্যে সারাদেশে কী কী হচ্ছে, সেই সংবাদ গণমাধ্যমে জায়গা পাচ্ছে না সেভাবে। এর মধ্যে কিছু কিছু সংবাদ শিরেনামই ভয় ধরিয়ে দেওয়ার মত।

যেমন: * ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবন, আওয়ামী লীগের ধানমন্ডি কার্যালয়ে আগুন

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ধানমন্ডির বাসায় হামলা ও ভাঙচুর

আওয়ামী লীগের ঢাকা জেলা কার্যালয়ে আ*গুন

কৃষিমন্ত্রীর বাসভবনে আগুন

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের বাসভবনে ও আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ভাঙচুর

জামালপুরে এমপি মির্জা আজমসহ নেতাদের বাড়িতে হামলা ও আগুন

নড়াইলে মাশরাফিসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

কিশোরগঞ্জে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বাসায় ভাঙচুর ও লুটপাট

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় আইনমন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও আগুন

ঝালকাঠিতে আমির হোসেন আমুর বাড়িতে ভাঙচুর-আগুন

কুমিল্লায় বাহাউদ্দিন বাহারের বাড়ি ও আওয়ামী লীগ কার্যালয় ভাঙচুর

যশোরে শাহীন চাকলাদারের হোটেলে ভাঙচুর–আগুন, ২২ লাশ উদ্ধার

প্রতিমন্ত্রী পলক ও এমপি শিমুলের বাড়িতে বিক্ষুব্ধ জনতার আগুন

শাজাহান খান ও বাহাউদ্দিন নাছিমের বাসভবনে হামলা

শামীম, সেলিম ও আজমেরী ওসমানের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ

বরিশালে সাবেক মেয়র সাদিকের বাড়িতে আগুন, ৩ পোড়া লাশ উদ্ধার

বরিশালে হাসনাত আবদুল্লাহর বাসভবনে আগুন, ৩ পোড়া লাশ উদ্ধার

পঞ্চগড়ে ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের বাড়িতে হামলা, আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িঘরে হামলা

প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা-ভাঙচুর

সিলেটে মন্ত্রী-এমপিদের বাসভবন ভাঙচুর, পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আগুন

মাগুরায় সাবেক ও বর্তমান দুই এমপির বাসভবন ও অসংখ্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা

ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে আগুন

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ভবনে আগুন

ফরিদপুরে আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ

মানিকগঞ্জের শিবালয় নৌ থানা ও শিবালয় থানায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ

রাজশাহী নগর ভবনসহ বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ

চট্টগ্রামের কোতোয়ালি, পতেঙ্গা, সদরঘাট, ইপিজেড, ডবলমুরিং, হাটহাজারী ও লোহাগাড়া থানায় আগুন ও ভাঙচুর

চট্টগ্রামে নগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়, মেয়র ও এমপির বাসায় আগুন

ঝিনাইদহে হামলা ও আগুনে ইউপি চেয়ারম্যানসহ নিহত ৪

চুয়াডাঙ্গায় যুবলীগ নেতার বাড়িতে আগুন, চারটি লাশ উদ্ধার

সাঁথিয়ায় আওয়ামী লীগ কার্যালয়, বেড়ায় ডেপুটি স্পিকারের বাসায় অগ্নিসংযোগ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর থানায় আগুন

রাজশাহীর নগর ভবন, পুলিশ সদর দপ্তর, থানাসহ আ.লীগের একাধিক কার্যালয়ে আগুন

হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে থানা ঘেরাও করে আগুন

চুয়াডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের কার্যালয় ও দুই এমপির বাড়িতে আগুন

নওগাঁয় আওয়ামী লীগ কার্যালয়, খাদ্যমন্ত্রী ও এমপির বাসায় হামলা, অগ্নিসংযোগ

টেকনাফে আওয়ামী লীগ অফিসে ভাঙচুর-আগুন

গাজীপুরে আনসার একাডেমিতে হামলা, গুলিতে নিহত দুই

বান্দরবানে জেলা আ.লীগ কার্যালয় ভাঙচুর, এমপি বাসভবনে ইট নিক্ষেপ

বগুড়ায় থানায় হামলা, আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, ইউএনওর কার্যালয়-বাসভবনে হামলা

খুলনার কয়রা উপজেলা চেয়ারম্যান ও আ.লীগ সভাপতি মোহসিন রেজাকে পিটিয়ে হত্যা

ঝিনাইদহে হামলায় উপজেলা আ.লীগের সম্পাদকসহ নিহত ৫

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী ও চাটখিল থানায় হামলা-আগুন, ২ পুলিশসহ নিহত ৫

শ্রীপুরে বিজিবির সদস্য বহনকারী দুই গাড়িতে আগুন, হাসপাতালে ৫ লাশ

কক্সবাজারে আ.লীগ কার্যালয়, দুই সংসদ সদস্যের হোটেলে ও থানায় ভাঙচুর-হা*মলা

শেরপুর ও সাতক্ষীরা কারাগারে ভাঙচুর, পালিয়েছে সব বন্দি

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধ হলে উঠল ছাত্রদল শিবির, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙচুর

সারা দেশে গুলিতে নিহত শতাধিক

এর বাইরে বগুড়ায় হিন্দুদের বাড়িঘরে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের পর কান্নাকাটির হৃদয়বিদারক ভিডিও প্রকাশ হয়েছে।

ঝিনাইদহে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে হত্যা করে মরদেহ টানিয়ে রাখা হয়েছে।

এ রকম আরও অসংখ্য সংবাদ শিরোনাম আসলে একই রকম। এই ২৪ ঘণ্টায় নিহতের সংখ্যাটি ২০০ না ৩০০ না ৪০০ না ৫০০ নাকি হাজার ছাড়িয়েছে, সেই হিসাব কেউ দিতে পারবে না কোনো দিন। কারণ, হিসাব রাখার জন্য পুলিশের ব্যবস্থাপনা দরকার, সেটি আর অবশিষ্ট নেই।

হামলা হয়েছে এমনকি পুলিশ সদরদপ্তর এবং কন্ট্রোল রুমে, সেই হামলা ঠেকানোর কোনো উপায় আর দেশে নেই।



Related posts

নতুন পরিচয়ে আবার বাংলাদেশে পিটার হাস

Ny Bangla

রাজনৈতিক দল খোলার কথা বলিনি: সমন্বয়ক মাহফুজ আলম

Ny Bangla

শেখ হাসিনার পদত্যাগের আগে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছিলেন সেনাপ্রধান

Ny Bangla

শেখ হাসিনাসহ সাবেক মন্ত্রী-এমপিদের লাল পাসপোর্ট বাতিল

Ny Bangla

পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ

Ny Bangla

অন্তবর্তী সরকার গঠন হবে, প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন: সেনাপ্রধান

saeimkhan

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More

Privacy & Cookies Policy